অনলাইনে নতুন জন্ম নিবন্ধন আবেদন করার নিয়ম

আপনার সদ্য জন্ম নেয়া শিশুর জন্য জন্ম নিবন্ধন করে নেয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। অনলাইনে নতুন জন্ম নিবন্ধন আবেদন কিভাবে করবেন?

আপনি হয়তো এই সম্পর্কে অবগত আছেন যে আপনি চাইলে যেকোনো একটি ইউনিয়ন পরিষদের যোগাযোগের মাধ্যমে খুব সহজেই জন্ম নিবন্ধন করতে পারেন। তবে সেটা অনেক বেশি সময়সাপেক্ষ একটি ব্যাপার।

এছাড়াও ইন্টারনেটের এই যুগে, ডিজিটাল বাংলাদেশের তত্ত্বাবধায়নে আপনি চাইলে খুব সহজেই ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে আপনার সদ্য জন্মানো শিশুর জন্ম নিবন্ধন আবেদন করতে পারেন।

অনলাইনের মাধ্যমে জন্ম নিবন্ধন আবেদন কিভাবে করবেন? সেই রিলেটেড যাবতীয় তথ্য এই আর্টিকেল থেকে বিস্তারিত ভাবে জেনে নিতে পারবেন।

অনলাইনে নতুন জন্ম নিবন্ধন আবেদন করার নিয়ম

আপনি যদি অনলাইনের মাধ্যমে নতুন জন্ম নিবন্ধন আবেদন করতে চান, তাহলে আপনাকে বেশ কিছু পদক্ষেপ অনুসরণ করতে হবে এবং তার পরে আপনার জন্ম নিবন্ধন আবেদন সফল করতে হবে।

কিভাবে প্রায় প্রত্যেকটি পদক্ষেপ অনুসরণ করার মাধ্যমে আপনি চাইলে খুব সহজেই অনলাইনের মাধ্যমে জন্ম নিবন্ধন আবেদন করতে পারবেন, সেই রিলেটেড যাবতীয় ইনফর্মেশন এখান থেকে দেখে নিতে পারবেন।

ধাপ ১ঃ বাংলাদেশ জন্ম নিবন্ধন এর ওয়েবসাইট

সর্বপ্রথম ধাপ হিসেবে আপনাকে প্রথমত, বাংলাদেশ জন্ম নিবন্ধন এর ওয়েবসাইটে ভিজিট করতে হবে এবং তারপরেই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনার কার্যক্রম সম্পন্ন করতে হবে।

এই কাজটি করার জন্য আপনাকে সর্বপ্রথম নিম্নলিখিত লিংকে ভিজিট করতে হবে এবং তারপরে আমার দেখানো নির্দেশনা অনুযায়ী কাজ চালিয়ে যেতে হবে৷

জন্ম নিবন্ধন

 

উপরে উল্লেখিত লিংকে ভিজিট করলে প্রথম ধাপ যথাযথভাবে সম্পন্ন হয়ে যাবে।

ধাপ ২ঃ আবেদনের ঠিকানা যাচাই

এখান থেকে আপনাকে তিনটি অপশনের মধ্যে যেকোনো একটি অপশন বেছে নিতে হবে। অর্থাৎ আপনি কোন ঠিকানায় জন্ম নিবন্ধন আবেদন করতে চান।

আপনি চাইলে এই তিনটি অপশন থেকে যেকোনো একটি অপশন বেছে নিতে পারেন। এটা সম্পূর্ণ নির্ভর করবে আপনার উপরে। আপনি চাইলে এখান থেকে স্থায়ী ঠিকানা বেছে নিতে পারেন। কিংবা আপনার জন্মস্থান বেছে নিতে পারেন।

অথবা আপনি চাইলে বর্তমান ঠিকানা বেছে নিতে পারেন। তবে সবচেয়ে বেশি রিকমেন্ড থাকবে জন্মস্থান বেছে নেয়া।

এবং তারপরে আপনি যদি বর্তমানে বিদেশে, অবস্থান করেন তাহলে দূতাবাস সিলেক্ট করে। আপনার কার্যক্রম সম্পন্ন করতে পারেন।

তবে, বাংলাদেশের অবস্থান করে থাকলে নিচের যে বক্স হয়েছে সেটি সিলেক্ট না করে “পরবর্তী” বাটনে ক্লিক করুন।

অনলাইনে নতুন জন্ম নিবন্ধন আবেদন করার নিয়ম

ধাপ ৩ঃ শিশুর তথ্য দিয়ে বক্স ফিলাপ

এবার আপনি গুরুত্বপূর্ণ একটি ধাপে চলে আসতে পারবেন। যেখানে থেকে আপনাকে আপনার সন্তানের যাবতীয় ইনফর্মেশন ফিলাপ করে নিতে হবে।

অর্থাৎ, আপনি যার জন্য জন্ম নিবন্ধন করতে চাচ্ছেন কিংবা যাওয়ার জন্য নতুন জন্ম নিবন্ধনের আবেদন করবেন সেই ব্যক্তির যাবতীয় নাম এবং ডিটেলস যথাযথভাবে বসিয়ে দিতে হবে।

এখানে একটি বিষয় বলে রাখা ভাল হয় সেটি হল, ইনফর্মেশন দেয়ার ক্ষেত্রে অবশ্যই সঠিক ইনফরমেশন দেওয়ার চেষ্টা করবেন এবং যেকোন রকমের ভুলভ্রান্তি এড়িয়ে চলার চেষ্টা করবেন।

কারণ, আপনি যদি ভুল ইনফরমেশন দিয়ে দেন তাহলে, জন্মনিবন্ধনের ইনফর্মেশন পুনরায় সংশোধন করা জটিল প্রক্রিয়ার একটি বিষয়। সেজন্য ইনফরমেশন গুলো ভালভাবে ফিলাপ করে নিন।

এক্ষেত্রে এখানে তথ্য হিসেবে আপনি যার জন্য জন্ম নিবন্ধন আবেদন করবেন সেই ব্যক্তির নাম, পিতার নাম, মাতার নাম এবং অন্যান্য আরো যে সমস্ত বিষয়টি রয়েছে প্রায় প্রত্যেকটি বিষয় যথাযথভাবে ফিলাপ করে নিতে হবে।

এখানে নাম যখন আপনি ইংরেজিতে দেবেন, তখন আপনি চাইলে ভুলভ্রান্তি এড়ানোর জন্য Google Translate ব্যবহার করার মাধ্যমে নাম ইংরেজিতে কনভার্ট করে নিতে পারেন। যাতে করে ইংরেজিতে স্পেলিং করার ক্ষেত্রে কোনো রকমের ভুল না হয়।

আপনি যদি এ সম্পর্কে মাস্টারমাইন্ড হয়ে থাকেন, তাহলে গুগল ট্রান্সলেটর কোন দরকার নেই। তারপরও একবার চেক করে নিলে তাতে কোন দোষ নেই।

জেনে রাখা ভালঃ এখানে যে জন্মতারিখ দিবেন, সে জন্মতারিখ অবশ্যই শিশুর জন্মের সঠিক তারিখ নির্বাচিত মনোনিত হবে। এক্ষেত্রে জন্মতারিখ প্রমাণ করার জন্য, আপনার শিশুর চিকিৎসা সনদের প্রয়োজন হতে পারে।

যাই হোক, সমস্ত ইনফরমেশন যথাযথভাবে ফিলাপ করে নেয়ার পরে নিচের দিকে “পরবর্তী” নামে একটি বাটন দেখতে পারবেন সেই বাটন এর উপরে ক্লিক করুন।

অনলাইনে নতুন জন্ম নিবন্ধন আবেদন করার নিয়ম

ধাপ ৪- পিতা-মাতার ইনফরমেশন দেয়া

যখনই আপনি সন্তানের সকল ইনফরমেশন দেয়ার কাজ সম্পন্ন করে নিবেন, তখন আপনি অন্য আরেকটি পেজে চলে আসতে পারবেন।

এবার এখান থেকে আপনাকে যে ব্যক্তির জন্য আপনি জন্ম নিবন্ধনের আবেদন করছেন সেই ব্যক্তির পিতা এবং মাতার নাম এর ইনফরমেশনগুলো যথাযথভাবে বসিয়ে দিতে হবে।

এক্ষেত্রে যে পিতা-মাতা রয়েছেন তাদের, জাতীয় পরিচয় পত্রের নাম অনুযায়ী নাম, জন্ম নিবন্ধন নাম্বার এবং জাতীয় পরিচয় পত্রের সমস্ত ইনফরমেশন দেয়ার মাধ্যমে এই পেইজটি ভালোভাবে ফিলাপ করে নিতে হবে।

পিতা মাতার নাম বাংলা এবং ইংরেজিতে দেয়ার পরে জাতীয় পরিচয় পত্রের নাম্বার, জন্ম নিবন্ধন নাম্বার যথাযথভাবে বসিয়ে দিলে আপনি এই পেইজটি থেকে অন্য আরেকটি পেজে চলে আসতে পারবেন এবং আরেক ধাপ এগিয়ে যেতে পারবেন।

সেজন্য, এখানে থাকা বক্স গুলো ভালভাবে ফিলাপ করে নিন এবং তারপরে “পরবর্তী” নামের যে বাটন পাবেন সে বাটন এর উপরে ক্লিক করে দিন।

অনলাইনে নতুন জন্ম নিবন্ধন আবেদন করার নিয়ম

যখনই তারা আপনার এই সমস্ত তথ্যের সত্যতা যাচাই করে নিতে সক্ষম হবে এবং এটা নিশ্চিত করে দিবে যে আপনি যে তথ্য দিয়েছেন সেটা আসলে সঠিক তাহলে আপনি পুনরায় ” পরবর্তী ” নামে যে বাটন পাবেন।

সে বাটন এর উপরে ক্লিক করে দিতে পারবেন।

ধাপ ৫- বর্তমান এবং স্থায়ী ঠিকানা প্রদান করা

এবার আপনি আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ পর্যায়ে চলে আসতে পারবেন যেখানে থেকে আপনাকে বর্তমান এবং স্থায়ী ঠিকানা যথাযথভাবে লিখে দিতে হবে।

বর্তমান ঠিকানা হিসেবে আপনি বর্তমানে যে জায়গায় অবস্থান করছে সেই ঠিকানা যাবতীয় ইনফর্মেশন যথাযথভাবে বসিয়ে দিন।

এখানে কোন বক্সে কি লিখে ফিলাপ করবেন সেটি বাংলায় লিখা আছে যাতে করে আপনার কোন সমস্যা না হয়। সমস্ত ইনফরমেশন গুলো ভালভাবে সংগ্রহ করে নেয়ার পরে যথাযথভাবে প্রত্যেকটি বক্স ফিলাপ করে দিন।

প্রত্যেকটি বক্স যথাযথভাবে ফিলাপ করে দেয়ার পরে আপনি স্থায়ী ঠিকানা নামের অপশনে চলে আসতে পারবেন।

এবার আপনার বর্তমান ঠিকানা এবং স্থায়ী ঠিকানা যদি একই হয়ে থাকে তাহলে জন্মস্থান এর ঠিকানা ও স্থায়ী ঠিকানা একই নামের অপশন পাবেন সেই অপশনের এর উপরে ক্লিক করে দিতে পারেন।

তাহলে আপনাকে আবার এই বক্সগুলো ফিলাপ করতে হবে না। অথবা আপনার ঠিকানা যদি ভিন্নতা থাকে তাহলে আপনি প্রত্যেকটি বক্স পুনরায় ফিলাপ করে নিতে পারেন।

এবারও সবগুলো ইনফর্মেশন যথাযথভাবে দেয়ার পরে আবারো “পরবর্তী” বাটনে ক্লিক করুন।

অনলাইনে নতুন জন্ম নিবন্ধন আবেদন করার নিয়ম

পরবর্তী বাটনে ক্লিক করে দেয়ার পরে আপনাকে গুরুত্বপূর্ণ আরেকটি ধাপে নিয়ে আসা হবে। যেখান থেকে আপনাকে আরেকটি কাজ সম্পন্ন করতে হবে।

ধাপ ৬ঃ আবেদনকারীর তথ্য

এবার একটি অফটপিক অপশনে আপনি চলে আসবেন। অর্থাৎ এবার এই অপশনে আপনাকে আবেদনকারীর তথ্য ভালোভাবে বর্ণনা করে দিতে হবে।

ব্যাপারটা এরকম যে, যে ব্যক্তি জন্ম নিবন্ধনের জন্য আবেদন করেছেন সেই ব্যক্তি আসলে জন্ম নিবন্ধন আবেদনকৃত ব্যক্তির কে হন? সেই রিলেটেড ইনফর্মেশন যথাযথভাবে বসিয়ে দিতে হবে।

তবে আপনি যদি নিজে নিজে আবেদন করে থাকেন তাহলে, “নিজ” যে বাটন পাবেন, সেই বাটনটির উপরে ক্লিক করে দিতে পারেন।

এবং তারপরে আবেদনকারীর ফোন নাম্বার এবং ইমেইল এড্রেস যথাযথভাবে ফিলাপ করে নিন এবং পরিশেষে ” পরবর্তী” বাটন এর উপরে ক্লিক করে দিলে আপনি অন্য আরেকটি পেজে চলে আসতে পারবেন।

যখনই আপনি এই ধাপ সফলভাবে সম্পন্ন করে নেবেন তখন আপনার নতুন জন্ম নিবন্ধন আবেদন সফলভাবে সম্পন্ন হয়ে যাবে।

একটি সফল জন্ম নিবন্ধন আবেদন করার জন্য আপনাকে এই সাতটি ধাপ অনুসরণ করতে হয়। যার মাধ্যমে আপনি চাইলে ঘরে বসে খুব সহজে অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন আবেদন করে নিতে পারেন।

গুরুত্বপূর্ণ নোটঃ জন্ম নিবন্ধন আবেদন করার কাজ সফলভাবে সম্পন্ন হয়ে যাওয়ার পরে আপনাকে একটি অ্যাপ্লিকেশন আইডি দেয়া হবে। যেটা আপনাকে সযত্নে রাখতে হবে।

তবে কাজ এখনো শেষ হয়নি, আপনাকে আরো কিছুটা আগাতে হবে। আপাতত জন্ম নিবন্ধন আবেদন শেষ। সেটা নিয়ে কোন টেনশন নেই।

ধাপ ৭ঃ নতুন জন্ম নিবন্ধন আবেদন প্রিন্ট

এবার আপনি যে জন্ম নিবন্ধন করেছেন সেই জন্ম নিবন্ধনের আবেদন প্রিন্ট করে নিতে হবে। যাতে করে আপনি এটি নিকটস্থ ইউনিয়ন পরিষদে জমা দিয়ে পরবর্তী কাজগুলো সম্পন্ন করে নিতে পারেন৷

জন্ম নিবন্ধন আবেদন প্রিন্ট করে নেয়ার জন্য। আপনার দুইটা ইনফর্মেশন এর প্রয়োজন হবে।

  • আবেদন নাম্বার।
  • জন্মনিবন্ধনের ওয়েবসাইটের লিংক

অনলাইনের মাধ্যমে জন্ম নিবন্ধন আবেদন প্রিন্ট করে নিতে চান, তাহলে আপনাকে সর্বপ্রথম নিম্নলিখিত লিংকে ভিজিট করতে হবে।

আইডি কার্ড প্রিন্ট করুন

 

যখনই আপনি উপরে উল্লেখিত লিংকে ভিজিট করবেন তখন নিম্নলিখিত স্ক্রীনশটএর মত একটি পেজ ওপেন হবে। সেখান থেকে আপনাকে শুধুমাত্র দুইটি অপশন ফিলাপ করে নিতে হবে, এবং তাহলেই আপনি জন্ম নিবন্ধন প্রিন্ট করতে পারবেন।

অ্যাপ্লিকেশন আইডিঃ নতুন জন্ম নিবন্ধন আবেদন সফলভাবে সম্পন্ন করে নেয়ার পরে আপনাকে যে অ্যাপ্লিকেশন আইডি দেয়া হয়েছিল, সেই আইডি প্রথম বক্সে ইংরেজিতে বসিয়ে দিন।

জন্মতারিখঃ জন্ম নিবন্ধন আবেদনের সময় আপনি যে জন্ম তারিখ দিয়েছিলেন, সেই জন্ম তারিখ দ্বিতীয় বক্সে বসিয়ে দিন।

এই দুইটি বক্স যথাযথভাবে ফিলাপ করে নেয়ার পরে এবার একদম সর্বশেষে আপনাকে, “প্রিন্ট” নামের বাটন এর উপরে ক্লিক করে দিতে হবে।

আপনার দেওয়া ইনফরমেশন যদি সঠিক থেকে থাকে তাহলে আপনি জন্মনিবন্ধন সফলভাবে প্রিন্ট করে নিতে পারবেন।

আর উপরে উল্লেখিত উপায়ে আপনি চাইলে খুব সহজেই অনলাইনে নতুন জন্ম নিবন্ধন আবেদন করতে পারবেন তাও আবার ঘরে বসে।

নতুন জন্ম নিবন্ধন নিয়ে কিছু প্রশ্ন এবং উত্তর

নতুন জন্ম নিবন্ধন আবেদন নিয়ে আমাদের মনের মধ্যে অনেকেই নানা রকমের প্রশ্নের উদ্ভব ঘটে। আসুন তাহলে সেই রিলেটেড কিছু প্রশ্নের উত্তর জেনে নেয়া যাক।

নতুন জন্ম নিবন্ধন আবেদনের ক্ষেত্রে কি রকমের ডকুমেন্ট প্রয়োজন হয়?

আপনি যদি শিশুর জন্মের কয়েক দিনের মধ্যে জন্ম নিবন্ধন করে নেন, তাহলে সেক্ষেত্রে সেরকম কোনো রকমের ডকুমেন্টস এর প্রয়োজন হয় না।

তবে আপনি যদি জন্ম নিবন্ধন করতে কয়েক বছর লেট করে নেন তাহলে সেক্ষেত্রে কিছু ইনফরমেশন এর প্রয়োজন হতে পারে। তবে প্রায় ক্ষেত্রেই, জন্মতারিখ প্রমাণ করার জন্য আপনাকে শুধুমাত্র শিশুর চিকিৎসা পত্র প্রমাণ হিসেবে দেখাতে হয়।

এছাড়াও পিতা-মাতার জাতীয় পরিচয় পত্রের নাম্বার, জন্ম নিবন্ধন নাম্বার দিয়ে দিলে সফলভাবে নতুন জন্ম নিবন্ধন আবেদন সম্পন্ন করা যায়।

পিতা মাতার জন্ম নিবন্ধন না থাকলে কিভাবে জন্ম নিবন্ধন আবেদন করা যাবে?

২০২২ সালের নতুন আপডেট অনুসারে, ২০০১ বা তার পরে জন্মগ্রহণকারী সকল শিশুর জন্ম নিবন্ধন করতে পিতা ও মাতার জন্ম নিবন্ধন বাধ্যতামূলক।

সেজন্য, আপনাকে বাধ্যতামূলক পিতা-মাতার জন্ম নিবন্ধন ব্যবহার করতে হয়। এবং একইসাথে পিতা-মাতার জাতীয় পরিচয় পত্রের নাম্বার ব্যবহার করতে হয়।

জন্ম নিবন্ধন এর ওয়েবসাইট এর নতুন লিঙ্ক

জন্ম নিবন্ধন একটি ওয়েবসাইট রয়েছে সেই ওয়েবসাইটের লিংক নিচে দেয়া হল।

ওয়েবসাইট লিংক

 

উপরে উল্লেখিত লিঙ্কের মাধ্যমে আপনি জন্ম নিবন্ধন রিলেটেড যাবতীয় কার্যক্রম সম্পন্ন করতে পারবেন।

জন্ম নিবন্ধন রিলেটেড যাবতীয় ইনফর্মেশন কোথায় পাওয়া যাবে?

আপনি যদি জন্মনিবন্ধন রিলেটেড যাবতীয় ইনফরমেশন জেনে নিতে চান, তাহলে আমাদের জন্ম নিবন্ধন ওয়েবসাইট আপনাকে স্বাগতম।

এই ওয়েবসাইট থেকে আপনি জন্ম নিবন্ধন এর যতগুলো ইনফরমেশন জেনে নেয়া দরকার প্রায় প্রত্যেকটা ইনফর্মেশন জেনে নিতে পারবেন।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top